রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম

রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম
বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে মধুতে ১৮১টি রাসায়নিক উপাদান পাওয়া গেছে। মধুর গুণ থেকেই আঁচ পাওয়া যাবে। এই প্রাকৃতিক নির্যাসটি কৃত্রিমভাবে তৈরি করা সম্ভব নয়। মধু কখনো পচে না। কারণ, এটি নিজেই একটি পচনরোধক। ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি প্রধান উপাদান মধু। প্রতিদিন এক চামচ মধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, নানা রোগের উপসমসহ জীবনীশক্তি বাড়িয়ে দেবে।
মধুর বিভিন্ন গুণাবলি: 
শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে।
ভিটামিনবি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিস্কের কলা সুদৃঢ় করে।
মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে।
মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক।
শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দিকাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না।
মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লাবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়।
আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়।
দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘাএর জন্য খুবই উপকারী।
১০শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে।
১১ভিটামিনবি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিস্কের কলা সুদৃঢ় করে।
১২মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে।
১৩মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
১৪যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক

১৫হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালী প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশীর কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।
১৬রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
১৭ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
১৮দাঁতকে পরিষ্কার শক্তিশালী করে।
১৯জিহ্বার জড়তা দূর করে।
২০মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
২১বাতের ব্যথা উপশম করে।
২২মাথা ব্যথা দূর করে।
২৩শিশুদের দৈহিক গড়ন ওজন বৃদ্ধি করে।
২৪কাশিহাঁপানি এবং ঠাণ্ডাজনিত রোগে বিশেষ উপকার করে।
২৫শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তিসামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে।
২৬মধু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে শরীর হয়ে ওঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
২৭যৌন অক্ষমতা দূর করে এবং অটুট যৌবন ধরে রাখে। যৌন অক্ষমতা দূর করার জন্য বিশ্বের প্রখ্যাত মধু বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক পর্যাপ্ত মধুই যথেষ্ট।
২৮নিয়মিত মধু সেবন করলে ধাতু দুর্বল (ধ্বজভঙ্গ) রোগ হয় না

২৯মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাতপ্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে বার্ধক্য ঠেকাতে সাহায্য করে

৩০দৃষ্টিশক্তি স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে।
৩১শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দিকাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না।
৩২ক্ষুধা, হজমশক্তি রুচি বৃদ্ধি করে।
৩৪রক্ত পরিশোধন করে।
৩৫শরীর ফুসফুসকে শক্তিশালী করে

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *